বুধবার, ৩ জুলাই, ২০১৩

sex করার নিয়ম / jana dorkar

prothome bolchi post copy kora
১. যৌন বিষয়ে সঠিক জ্ঞানের অভাব ২. অতি উত্তেজনা ৩. প্রোস্টেট গ্ল্যান্ড ইনফেকশন ৪. যৌনতা বিষয়ক অতিরিক্ত চিন্তা ৫. ড্রাগে আসক্তি ৬. যৌন ভীতি ৭. ইউরেথ্রাইটিস ৮. যৌনরোগ ৯. যৌন সঙ্গী পরিবর্তন ১০. হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা ১১. ঔষধের প্রতিক্রিয়া ১২. কনডম নির্বাচনে ভুল ১৩. সঙ্গী নির্বাচনে ভুল ১৪. অতিরিক্ত এলকোহল সেবন:
প্রশ্নঃলিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন,কি করি? উত্তরঃ এটা কোন রোগ না।এটার লিঙ্গের স্বাভাবিক গঠন…সো নো টেনশন। একটি মানুষের লিঙ্গের আকার তার স্বাস্থ্য, বংশগতি, জাতি ইত্যাদি বিষয়ের উপরে নির্ভর করে। এটা নিয়ে অধিক চিন্তা করারও কোন দরকার নেই। যৌন মিলনে লিঙ্গের মোটা বা চিকন কোন প্রভাব ফেলে না। প্রশ্নঃ হস্তমৌথুনের কারনে কি কোন সমস্যা হয় ? উত্তরঃ হস্তমৌথুন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।অতির িক্ত কোন কিছু ভাল না ,তবে আপনি যদি হস্তমৌথুন করার পর অপরাধ প্রবনতায় ভোগেন,তাহলে মনযৌন মানে মণোরোগ সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। প্রশ্নঃ স্বপ্নদোষ হছে,কি করবো ? উত্তরঃ “স্বপ্নদোষ” এই
নামটাই ভুল। স্বপ্নে তো কোন দোষ হচ্ছে না ,তাহলে আমরা কেন এটাকে স্বপ্নদোষ বলছি ? এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।মেয় েদের মাসিক যেমন স্বাভাবিক, ছেলেদের স্বপ্নদোষ তেমন স্বাভাবিক।মাসে ১৫ বারের বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। প্রশ্নঃ আমার লিঙ্গ ছোট ,বিয়ে করতে পারব তো? উত্তরঃ কমন একটা প্রশ্ন,একটা মেয়েকে(স্ত্রী) যৌন তৃপ্তি দেওয়ার জন্য আপনার লিঙ্গ উত্তেজনার সময় ২.৫ থেকে ৩ ইঞ্চি লম্বা হলেই চলবে।স্কেল নিয়ে মেপে দেখুন, কি উত্তর পেয়েছেন? হেহেহে আপনি সুস্থ্য। প্রশ্নঃ লিঙ্গ বড় করারকোন মালিশ,ওষুধ ,ক্রিম , মেশিন কি আছে ? উত্তর: নাই … নাই…নাই ,বাজারে যত মালিশ,ওষুধ ,ক্রিম ,মেশিন আছে সব ভুয়া । এরসাথে বিজ্ঞানের কোন সম্পর্ক নাই। (কেউ মালিশ,ওষুধ ,ক্রিম , মেশিন এর সাথে লিঙ্গ বড় করার বিষয়ে বিজ্ঞানের কোন সম্পর্ক – এর কথা বললে অবশ্যই প্রমানসহ বলবেন । মনে রাখবেন হাতুড়ে চিকিৎসা বিষয়ক কোন কথা মানা হবে না ) প্রশ্নঃ আমার বীর্য পাতলা ,আমি কি বাবা হতে পারবো? উত্তরঃবীর্য পাতলার সাথে বাবা হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই ।বীর্যের মধ্যে শুক্রের পরিমান ও গুনগত মানের উপর নির্ভর করে আপনি বাবা হতে পারবেন কিনা ।“বীর্য পাতলা” এটা কোন রোগ না। এর সাথে যৌন দুর্বলতারও কোন সম্পর্ক নাই। যৌন মিলন আনেক্ষণ ধরেই হতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই। যথেষ্ট পুরমান ফোর প্লে বা পূর্ব উত্তেজনার মাধ্যমে এক বা দুই মিনিটের মধ্যেই সঙ্গীনি কে পরিপূর্ন তৃপ্তি দিয়া সম্ভব। আর এ ক্ষেত্রে লিঙ্গের আকার কোন ফ্যাক্ট নয়।
================= ================= একজন sms দিলো : ভাই আমরাতো ৩৪ মিনিটের বেশি করতে পারি না । তাই সিদ্ধান্ত নিছি ওয়াইফরে উপরে উঠাইয়া দিমো । যা করার সে করবে । আমি যত কষ্টই হোক শুয়েতো থাকতে পারমু নাকি ? প্রশ্নটা পড়েতো আমার হাসতে হাসতে অবস্থা খারাফ। প্রথম কথা হচ্ছে ছেলেরা যেরকম বীর্যপাতের পর দুর্বল হয়ে পড়ে ঠিক একইভাবে মেয়েরা ও উপরে ওঠে করতে পারলে ও বীর্যপাতের পর দুর্বল হয়েযায় । ছেলেদের যেরকম তখন লিঙ্গ সঞ্ঝালনে ব্যাথা পায় মেয়েদের ক্ষেত্রে ও একই রকম । তারা ও তখন ব্যাথা অনুভব করে । সুতরাং এটা আপনার ভুল চিন্তা । আর সবচেয়ে বড় কথাহলো আমরাতো মানুষ । আমরা কেনো এরকম করতে যাবো । আমাদের বিবেক নাই ? ইসলাম ধর্মমতে এটা হারাম না হলে ও নিকৃষ্ট পন্থা (যদি পায়ুপথে না করে) ।
:-@:-@:-@:-@:-@:-@ আমার ফেসবুক পেজ http://facebook.com/profile.php?id=566914093342104&refid=5 :-@:-@:-@:-@:-@:-@ যৌন মিলনের সময় করনীয় (Part=2) ! ৪. সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না । মাঝে মাঝে প্রশ্ন করুন যে তার কেমন লাগছে । যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যোনি রস কমে আসছে বা শুকিয়ে আসছে তাহলে সঙ্গম শেষ করে দিন , জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না । ৫. মিলনের এক পর্যায়ে যখন আপনি অনুভব করছেন যে আপনার একটি শিরশিরেঅনুভূতি হচ্ছে , এবং এই অনুভূতি আর একটু বাড়লেই আপনার বীর্যপাত হয়ে যাবে , তখন কোমর সঞ্চালন বন্ধ করুন । চুপচাপ সঙ্গিনীর উপর শুয়েথাকুন এবং তাকে গলায় বা কানে চুমু দিন। চোখ বা চুলের প্রশংসা করুন । আলতো ভাবে তাকে আদর করুন ।এতে আপনার মনোযোগ অন্য দিকে সরবে এবং শিরশিরে অনুভূতি কমে গিয়ে যৌনা আবার স্বাভাবিক হবে । এরপর আবার মিলন শুরু করুন । প্রক্রিয়া টি ২-৩ বার এরবেশী প্রয়োগ করবেন না । ৬. আসন পরিবর্তন করুন । এক এক দম্পতি এক এক আসনে তৃপ্তি বোধ করেন , তাই ধীরে ধীরে জেনে নিন আপনাদের কোন আসন পছন্দ । সেগুলো প্রয়োগ করুন ।♥
================ ================ ওয়াইফের স্তনের দুধ পান সম্পর্কে আপনি কি সঠিক তথ্য জানেন ? এটা কি হালাল নাকি হারাম ? অনেকেই এ বিষয়ে জানে না । সঠিক উত্তর হচ্ছে দুধ বলতে আপনি কোনটাকে বুঝেন ? সাধারণত মহিলাদের দেহের বাহিরে যে স্তন থাকে তা মুখে নেওয়া জায়েজ । স্তন বোঁটাসহ সম্পূর্ণ স্তনই মুখে নেওয়া জায়েজ । তবে স্তনের ভিতর যে তরল জাতীয় দুধ থাকে ঐটা হারাম । হারাম বলতে এমন হারাম যে স্ত্নীই তালাক হয়ে যাবে । তবে কোন কোন মাজহাব অনুযায়ী একবার নয়, তিনবার বা পাঁচবার খেলে ওয়াইফ তালাক হবে । সাবধান সাবধান গর্ভের শেষ পর্যায়এবং সন্তান জন্মের পর স্তনে মুখ লাগানো থেকে সাবধান ।
================ [ নারীর কি পুরুষের মতো বীর্যপাত হয় ? ] নারীর যোনিমুখের দু'পাশে বিশেষ গ্রনথি আছে । কামোত্তেজনার সময় এই গ্রনথি থেকে এক রকম তরল রসনির্গত হয়, যা কিনা সারা যোনি- মুখকে ভিজিয়ে পিচ্ছিল করেদেয়, এর ফলে পুরুষের লিঙ্গ তার গভীরে প্রবিষ্ট করতে সুবিধে হয় । তরে বাইরে থেকে এই গ্রনথি দৃশ্যত নয়, চামড়ার আড়ালে ঢাকা থাকে । কিন্তু যোনিমুখে রস নিঃসরণ সরাসরি চোখে দেখা যায় । সবসময় এই রস নিঃসৃত হয় না । কেবল যখন প্রবল কামোত্তেজনা সূষ্টি হয়- তখনি বার্থোলিন গ্রনথি এইরস সৃষ্টি করে । নারীর এই কামরসের মতো পুরুষের কামোত্তেজনার প্রথম অবস্হায় এক ধরনের তরল রস নিঃসরন হয় । অনেকের ভুল ধারনা আছে, সেই রসের মধ্যে শুত্রূবীজানু থাকে । আসলে তাদের সেই ধারনা ভুল । সেই রসে কোন শুত্রূবীজানু থাকে না । আবার নারীদেহের এই কামরসের সঙ্গে ডিমবোকোষের কোন সস্পর্ক নেই । তবে একে যে অন্যের সহায়ক এ কথা বলা নিস্পয়োজন । অনেকেই বলে থাকেন, রতিক্রিয়া শেষে পুরুষের মতো কি নারীর যোনি থেকেও বীর্যপাত ঘটে ? এক কথায় এর জবাব হল 'না ।' মেয়েদের কোনো বীর্যপাত হয় না । তাদের বীর্য হলো ডিমবোকোষ । তবে মানুষের মনে এ কথা জাগার কারন হলো, যৌন- মিলনের ইচ্ছা জাগলে কিংবা মিলনে প্রবৃত্ত হলে, বিশেষ করে পুরুষের লিঙ্গ সঞ্চারনের ফলে তাদের যোনিপথে যে কামরস নিঃসৃত হয়, অনেকেই ভুল করে সেই রসকে বীর্য বা শুক্র বলে ধরে নেয় । আর এ ধরনের রস-নিঃসরন পুরুষের লিঙ্গ- নালী থেকেও বেরিয়ে থাকে । নারী-দেহে এই রস ক্ষরন রতি উত্তেজনা থাকা পর্যন্ত কমবেশী বর্তমান থাকতে দেখা যায়

কোন মন্তব্য নেই: