এই প্রথমবারের মতো এবার অনলাইনে ট্রেনের টিকেট বুকিং দেয়ার পদ্ধতি চালু
হয়েছে। যারা দু একবার অনলাইনে এরকম সেবা গ্রহণ করেছেন তারা জানেন এটা
কতটা সময় সাশ্রয়ী এবং উপকারী।ট্রেনের টিকেটের মতো দুর্লভ ও অতি প্রয়োজনীয় জিনিস যদি এত সহজে পাওয়া সম্ভব হয় তবে এর থেকে ভালো আর কি হতে পারে?পুরো প্রক্রিয়াটি বোঝানোর জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি হুবহুব তুলে ধরা হলো।
বাংলাদেশ রেলওয়ে ই-টিকেটিং:
বাংলাদেশ রেলওয়ে তে গত ২৯ মে ২০১২ থেকে ই-টিকেটিং চালু করা হয়েছে। এখন থেকে www.esheba.cnsbd.com সাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে যেকেউ বাসা, বাড়ি, অফিসে বসেই অতি সহজে ভিসা কার্ড, ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে টিকেট কিনতে পারবেন। বর্তমানে মোট টিকেটের ১০ শতাংশ ই-টিকেটিং এর জন্য বরাদ্দ আছে।
বর্তমানে দেশের সকল রুটে ১৫ শতাংশ টিকেট মোবাইল ফোনের (গ্রামীনফোন ও বাংলালিঙ্ক) মাধ্যমে ক্রয় করা যায়। তবে বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী তুর্ণা নিশিথা ও সুবর্ণ এক্সপ্রেস, ঢাকা থেকে সিলেটগামী পারাবাত এক্সপ্রেস এর মোবাইল টিকেটিং বন্ধ আছে।
পরীক্ষামূলকভাবে এ তিনটি ট্রেনের জন্য ২৫ শতাংশ টিকেট ই-টিকেটিং এর মাধ্যমে বিক্রি করা হচ্ছে। এতে যাতায়তের অর্থ ও সময় সাশ্রয় হচ্ছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে ই-টিকেটিং:
বাংলাদেশ রেলওয়ে তে গত ২৯ মে ২০১২ থেকে ই-টিকেটিং চালু করা হয়েছে। এখন থেকে www.esheba.cnsbd.com সাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে যেকেউ বাসা, বাড়ি, অফিসে বসেই অতি সহজে ভিসা কার্ড, ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে টিকেট কিনতে পারবেন। বর্তমানে মোট টিকেটের ১০ শতাংশ ই-টিকেটিং এর জন্য বরাদ্দ আছে।
বর্তমানে দেশের সকল রুটে ১৫ শতাংশ টিকেট মোবাইল ফোনের (গ্রামীনফোন ও বাংলালিঙ্ক) মাধ্যমে ক্রয় করা যায়। তবে বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী তুর্ণা নিশিথা ও সুবর্ণ এক্সপ্রেস, ঢাকা থেকে সিলেটগামী পারাবাত এক্সপ্রেস এর মোবাইল টিকেটিং বন্ধ আছে।
পরীক্ষামূলকভাবে এ তিনটি ট্রেনের জন্য ২৫ শতাংশ টিকেট ই-টিকেটিং এর মাধ্যমে বিক্রি করা হচ্ছে। এতে যাতায়তের অর্থ ও সময় সাশ্রয় হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন