মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০১৩

বাংলা কৌতুক / জোকস

হাবলু বনাম সিএনজি ওয়ালা
হাবলুঃ “কত হয়েছে ভাড়া?”
সিএনজি ওয়ালাঃ “১২০ টাকা”
হাবলুঃ “এই নেও ৬০ টাকা”
সিএনজি ওয়ালাঃ “মানে!! ৬০
টাকা কেন?? এটা কোন অন্যায়??” হাবলুঃ “অন্যায় মানে!!! তুমিও
তো বসে এসেছ না??অর্ধেক
ভাড়া তাইলে তোমার!!
তোমারটা আমি কেন দিবো??



Arrange marriage V/S
Love marriage
Arrange Marriage :-
দেনমোহর :- ১০ লাখ
গহনা : ৫ লাখ
অন্যান্য : ৫ লাখ মোট : ২০ লাখ ( ক্ষেত্রবিশেষ এ
আরো বেশী খরচ হতে পারে )
Love Marriage :
কাজী :৪ হাজার
সাক্ষী : ২ হাজার
ফুলের মালা :২ হাজার অন্যান্য : ২ হাজার
মোট : ১০০০০ হাজার
Moral :
জাগো বাঙ্গালি জাগো গার্লফ্রেন্
নিয়া ভাগো love
marriage হলো নিজের গার্লফ্রেন্ডকে নিজে বিয়েকরা
আর Arrange marriage
হলো আরেক জন এর
গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করা


=(অস্থির জোকস)=-
দুই বন্ধু আলাপ করছে—

প্রথম বন্ধুঃ জানিস দোস্ত,আমার
আব্বু না ভীষণ ভুলোমনা আর
বেখেয়ালি। আমি প্রতিদিন আব্বুর
মানিব্যাগ থেকে টাকা চুরি করি,
আব্বু খেয়ালই করেনা।

দ্বিতীয় বন্ধু মুখ
গোমড়া করে বললঃ তবু তো ভালো!

আমার আব্বু এতই ভুলোমনা যে . . . .
.
.
.
.
. .
.
.
মানিব্যাগে টাকা রাখতেই
ভুলে যায় !!!


মডার্ন এক মেয়ের বিয়ের পরে শ্বশুর বাড়ির লোকদের কে উদ্দেশ্য করে বলা কিছু কথা-

আপনাদের বাড়ির বউ হিসেবে আমাকে চয়েজ করাতে আপনাদের ধন্যবাদ.

প্রথমেই আমি আপনাদের একটা বিষয় ক্লিয়ার করে দিতে চাই যে,

আমার উপস্থিতিতে আপনাদের কারোর কোন রুটিন চেঞ্জ হবে না.

আগে যিনি কাপড় ইস্ত্রি দিতেন তিনি এখনও কাপড় ইস্ত্রি দিবেন!!

আগে যিনি রান্না করতেন তিনি এখনো রান্না করবেন!!

যিনি আগে ঘর গোছাতেনতিনি এখনো ঘর গোছাবেন!!

আমি আপনাদের বাড়িতে আসছি খেতে,ফান করতে
R
.
.
.
.
.
.
আপনাদের ছেলের এন্টারটেইন করতে!!

THAT’S ALL, ধন্যবাদ.


। নায়ক, পরিচালক সহ পুরো টীম নায়িকার জন্যে অপেক্ষারত। নায়িকা মেকআপ নিচ্ছে। হঠাৎ নায়কের
মোবাইলে কল আসলো। তার মা ভয়ানক অসুস্থ। এখনই যেতে হবে হাসপাতালে। ছুটল নায়ক।
হাসপাতালে গিয়ে দেখল মার রক্ত
লাগবে। অনেক জনকে ফোন করে অবশেষে মিলল রক্ত। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় মেডিসিন লাগবে।
অনেক দোকান ঘুরে এনে দিল সব মেডিসিন। মায়ের আরও অনেক দরকারি জিনিসপত্র এনে দিল।
তারপর ছুটল স্পটে। মনে অজানা ভয়। এই নায়িকা দেশের এক নম্বর। আর সে একজন নতুন
নায়ক। একটা টারনিং পয়েন্ট ছিল এই সিনেমা। কিন্তু নায়িকা যখন দেখল সে স্পটে নেই, কি করল সে? নিশ্চয় চলে গেছে এতক্ষনে। রাস্তায় লম্বাজ্যামে পড়ল। হতাশায়, ক্ষোভে, দুঃখে কান্না করা বাকি। না জানি পরিচালককে কি বলবে?
স্পটে গিয়ে প্রাণপণে ছুটল সে।
গিয়ে দেখল পরিচালকের শান্ত মুখ। অজানা আশঙ্কায় কেপে উঠল নায়কের বুক। বললঃ “স্যরি স্যার। আম্মা খুবই অসুস্থ ছিল,
রক্ত লেগেছে, অনেক ছোটাছুটির মধ্যে ছিলাম। নায়িকাকে আমি নিজে ফোন করছি, স্যরি বলব
উনাকে। যেন উনি ফিরে.........।”
হাত দিয়ে ইশারা করে থামাল পরিচালক। তারপর বললঃ
.
.
.
.
.
.
“ফ্রেস হয়ে নাও তুমি। নায়িকার
মেকআপ শেষ হয়নি এখনও।’’


স্যার: ৫ টি ফুলের নাম বল।
ছাত্র: বিউটিফুল, ওয়ান্ডারফুল,
হাউজফুল,
ইউজফুল, সুইমিংফুল।
স্যার: হারামজাদা!
.
. .
....
...
...
...
...
...
..
..
....
..
.
.
.
ছাত্র: হারামজাদা না স্যার,
হার্মফুল


※বিয়ের আগে-
হিরো নাম্বার 1
বিয়ের পর-
কুলি নাম্বার 1.
※বিয়ের আগে-
আমি প্রেমে পড়েছি.
※বিয়ের পর-
এ আমি কি করেছি!!!
※বিয়ের আগে-
জানেমন যেও না.
বিয়ের পর-
প্লীজ জান টা খেও না!!
※বিয়ের আগে-
জানু, কিছু তো বল .
বিয়ের পর-
একটু তো চুপ কর.
※বিয়ের আগে-
তোমাকে ছাড়া বাঁচব
না.
※বিয়ের পর-
আজ তোমার একদিন
কি আমার একদিন!!
※বিয়ের আগে-
জান,
কবে দেখা করবা???
※বিয়ের পর-
Uff!!!! কবে বাপের
বাড়ি বেড়াতে যাবা???


৩টা জোকস একসাথে
:::::::1:::::::::
ছেলেঃ বাবা, পোড়া আলু খেতে তোমার কেমন
লাগে?
বাবাঃ কেন, ভালই তো!
ছেলেঃ একটু আগে ম্যানেজার ফোন করেছিল
তোমার আলুর গুদামে আগুন লেগে সব আলু পুড়ে গেছে!
:::::2:::::
ছেলে : আমি আর স্কুলে যাব না বাবা।
বাবা : কেনরে খোকা,
লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না?
ছেলে : তা নয়, স্কুলের টিচাররা কিছুই
জানে না।
সবসময় আমাকেই পড়া জিজ্ঞেস করে।
::::::::3::::::::
পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।
বাবা : কী কাজ?
পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন
না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন,
তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি। বাবা : তাই নাকি! কী করে?
পুত্র : প্রতিদিনের
মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন,
লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার
পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।


*আমি হব*
আমি হব জীৎ,
বিয়ে করব নায়িকা শ্র্রাবন্তীক |
শ্যুটিং এ যাব মোরা লন্ডন,
এটাই হবে আমাদের প্রথম হানিমুন |
এরপর যাব মিশর,
সেখানে থাকব এক বছর |
ফেরার সময় শ্রাবন্তীর কোলে থাকবে একটি ছোট্ট সোনা,
লোকে দেখে বলবে তখন এ তো তোমাদের আকাঁ আলপনা |


স্কুলের এক টিচার টিফিন টাইমে তারএক
স্টুডেন্ট
বল্টুর টিফিন
খেয়ে ফেলেছে!!!
টিচারঃ আমি যে, তোমার টিফিন
খেয়ে ফেলেছি তুমি কিন্তু বাসায়
গিয়ে তোমার মা-কে বলব না।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ জ্বি স্যার, আপনার কথা বলবনা। বলব
একটা কুত্তা আমার টিফিন খেয়েফেলেছে!

কোন মন্তব্য নেই: